বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কলাবাগান থানার মজলিশে শূরা সদস্য ও ওয়ার্ড সভাপতি খন্দকার আতাউর রহমান নাঈম এবং হাজারীবাগ দক্ষিণ থানার ২২নং পূর্ব ওয়ার্ডের প্রবীন সদস্য (রুকন) সুলতান মোহাম্মদ গজনবীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নুরুল ইসলাম বুলবুল এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।
এক যৌথ শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুমদ্বয়ের সমাজের বিভিন্নক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের কথা স্মরণ করে এ শোক প্রকাশ করেন।
শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুমদ্বয়ের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন ও তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। নেতৃবৃন্দ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে দোআ করেন, আল্লাহ যেন মরহুমদ্বয়ের নেক আমল সমূহ কবুল করে তাদেরকে জান্নাতবাসী করেন এবং তাদের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনকে ধৈর্য ধারণ করার তৌফিক দান করেন।
মরহুম খন্দকার আতাউর রহমান নাঈম শনিবার রাতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না-ইলাইহি রাজিউন)। করোনা ভাইরাস সন্দেহে শনিবার সকালে তাঁকে টেস্ট করানো হয়। এমতাবস্থায় ঐদিন সন্ধ্যার পর থেকেই তার শ্বাস-কষ্ট শুরু হয়। রাতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায় যে, রোগী করোনা পজিটিভ এবং হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি স্ত্রী, ২ মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুম নাঈমের গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলায়।
মরহুম সুলতান মোহাম্মদ গজনবী রবিবার সকাল ৭টায় বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না-ইলাইহি রজিউন)। বেশ কিছুদিন যাবৎ তিনি বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে, ২ মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। কর্মজীবনে তিনি হাজারীবাগ সালেহা স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক ছিলেন।