শত নির্যাতনের পরও জামায়াতে ইসলামী আদর্শের উপর অবিচল ছিল উল্লেখ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, জামায়াতে ইসলামী কোন অপশক্তির কাছে মাথানত করেনি, করবেও না। নানামূখী চাপ, বিভিন্ন প্রলোভন উপেক্ষা করে জামায়াতে ইসলামী দেশ ও জাতির কল্যাণে নিয়োজিত ছিল। যার কারণে দেশি বিদেশে চক্রান্তের শিকার হয়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ ১১জন নেতাকে বিচারিক হত্যা করা হয়েছে। হাজার-হাজার নেতাকর্মীকে খুন-গুম করেছে। ৫শতাধিক মামলায় জামায়াতে ইসলামীর লাখ-লাখ নেতাকর্মীকে আসামী সাজিয়ে জেল-জুলুম, নির্যাতন চালিয়েছে। বিগত ১৫ বছর ঈদের উৎসব তো দূরের কথা জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের পিতা-মাতার লাশ পর্যন্ত কবরে রাখতে সন্তানকে সুযোগ দেওয়া হয়নি। মায়ের জানাজায় সন্তানকে ডান্ডাবেড়ি লাগিয়ে দাঁড় করানোর দৃশ্য জাতি ভুলে যায়নি। শহীদ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে তার সন্তানের জানাজায় হাতকড়া লাগিয়ে দাঁড় করিয়েছে আওয়ামী লীগ। সেই দৃশ্য দেখে এদেশের জনগণের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হলেও আওয়ামী লীগ উল্লাস করেছিলো। কেন এতো নির্যাতন জামায়াতে ইসলামীর উপর হয়েছে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন কারণ জামায়াতে ইসলামী একমাত্র শক্তি যারা ভারতীয় আধিপাত্যবাদের বিরুদ্ধে জনগণের সত্যিকারের স্বাধীনতা লাভের লড়াই করছে।

বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা-৬ আসনের অন্তর্ভুক্ত সকল ওয়ার্ডের দায়িত্বশীলদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় পূর্বক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর শহীদ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারী জেনারেল শহীদ আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ দুর্নীতিমুক্তভাবে তিনটি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করেছেন, জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্যগন, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউপি চেয়ারম্যানগন সততার সাথে তাদের দপ্তর পরিচালনা করেছেন। দেশের সকল দপ্তর যেখানে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত তারমধ্যে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দ সততার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছেন। তাই জনগণ নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতে ইসলামীর উপরে আস্থা রাখতে চায়।

তিনি আরো বলেন, জামায়াতে ইসলামী দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দেশী-বিদেশি কোন তাবেদারের কাছে মাথানত করেনি, দেশের যে কোন সংকটে, বন্যা , অগ্নিকান্ড, দুর্ঘটনাসহ যেকোন মানবিক বিপর্যয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলের নেতৃকর্মীরা জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। আগামীতেও জনগণের পাশে থাকবে। জনগণের কাছে এটি আজ দিবালকের মতোই পরিষ্কার দুর্নীতিমুক্ত, বৈষম্যমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত, ন্যায় বিচার- ইনসাফের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য যে সৎ, নৈতিকতা সমৃদ্ধ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দরকার তা জামায়াতে ইসলামীতেই রয়েছে। কারণ জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব তৈরির বহুমুখী কর্মসূচি নিয়ে কাজ করছে। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে জামায়াত-শিবির কর্মীরা যেমনিভাবে মাঠে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে তেমনি ভাবে ২৪ এর অভ্যুত্থানে আহত কর্মী ভাইদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে এবং শহীদ পরিবারগুলোর সহযোগিতায় সবার আগে ছুটে গিয়েছে। প্রতিটি শহীদ পরিবারকে দুই লক্ষ টাকা আর্থিক অনুদান হিসেবে দেওয়া হয়েছে। এমনকি প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে ঈদুল ফিতরের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আর্থিক অনুদান দেয়া হয়েছে। শহীদদের ইতিহাস সংরক্ষণে প্রায় আড়াইহাজার পৃষ্ঠার দশ খন্ডে ৯১৭ জন শহীদের ঘটনা সম্বলিত প্রকাশনার মোডড়ক উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এতে গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস কেউ মুছে দিতে পারবে না কিংবা বিকৃত করতে পারবে না। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের চেতনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতের নেতৃত্বের প্রতি দেশের জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও ভালবাসা দেখে কেউ কেউ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে নতুন করে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। সকল অপপ্রচার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রুখে দিতে তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।

ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের শূরা সদস্য ও জোন সহকারী পরিচালক মীর বাহার আমীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর আব্দুস সবুর ফকির, ঢাকা ৬ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারী ড. আব্দুল মান্নান, ওয়ারী পূর্ব থানা আমীর ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোতাসিম বিল্লাহ, গেন্ডারিয়া দক্ষিণ থানা আমীর তাওহিদুল ইসলাম মুকুল সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা-৬ আসনের অন্তর্ভুক্ত সকল ওয়ার্ডের দায়িত্বশীলদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় পূর্বক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর শহীদ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারী জেনারেল শহীদ আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ দুর্নীতিমুক্তভাবে তিনটি মন্ত্রণালয় পরিচালনা করেছেন, জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্যগন, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউপি চেয়ারম্যানগন সততার সাথে তাদের দপ্তর পরিচালনা করেছেন। দেশের সকল দপ্তর যেখানে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত তারমধ্যে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দ সততার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছেন। তাই জনগণ নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতে ইসলামীর উপরে আস্থা রাখতে চায়।

তিনি আরো বলেন, জামায়াতে ইসলামী দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দেশী-বিদেশি কোন তাবেদারের কাছে মাথানত করেনি, দেশের যে কোন সংকটে, বন্যা , অগ্নিকান্ড, দুর্ঘটনাসহ যেকোন মানবিক বিপর্যয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলের নেতৃকর্মীরা জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। আগামীতেও জনগণের পাশে থাকবে। জনগণের কাছে এটি আজ দিবালকের মতোই পরিষ্কার দুর্নীতিমুক্ত, বৈষম্যমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত, ন্যায় বিচার- ইনসাফের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য যে সৎ, নৈতিকতা সমৃদ্ধ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দরকার তা জামায়াতে ইসলামীতেই রয়েছে। কারণ জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব তৈরির বহুমুখী কর্মসূচি নিয়ে কাজ করছে। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে জামায়াত-শিবির কর্মীরা যেমনিভাবে মাঠে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে তেমনি ভাবে ২৪ এর অভ্যুত্থানে আহত কর্মী ভাইদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে এবং শহীদ পরিবারগুলোর সহযোগিতায় সবার আগে ছুটে গিয়েছে। প্রতিটি শহীদ পরিবারকে দুই লক্ষ টাকা আর্থিক অনুদান হিসেবে দেওয়া হয়েছে। এমনকি প্রতিটি শহীদ পরিবারের কাছে ঈদুল ফিতরের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আর্থিক অনুদান দেয়া হয়েছে। শহীদদের ইতিহাস সংরক্ষণে প্রায় আড়াইহাজার পৃষ্ঠার দশ খন্ডে ৯১৭ জন শহীদের ঘটনা সম্বলিত প্রকাশনার মোডড়ক উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এতে গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস কেউ মুছে দিতে পারবে না কিংবা বিকৃত করতে পারবে না। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের চেতনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতের নেতৃত্বের প্রতি দেশের জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও ভালবাসা দেখে কেউ কেউ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে নতুন করে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। সকল অপপ্রচার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রুখে দিতে তিনি নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।

ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের শূরা সদস্য ও জোন সহকারী পরিচালক মীর বাহার আমীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর আব্দুস সবুর ফকির, ঢাকা ৬ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারী ড. আব্দুল মান্নান, ওয়ারী পূর্ব থানা আমীর ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোতাসিম বিল্লাহ, গেন্ডারিয়া দক্ষিণ থানা আমীর তাওহিদুল ইসলাম মুকুল সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ।